Logo
ঢাকা রবিবার , ১৪ ডিসেম্বর , ২০২৫
Logo

তাক লাগানো চোল আখ্যান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক, ক্যাম্পাস মিরর প্রকাশিত: শুক্রবার , ২৪ জানুয়ারী , ২০২৫

শেয়ার করুনঃ
তাক লাগানো চোল আখ্যান

মধ্যযুগের ইউরোপে তখন বড় ওলটপালট চলছে। এখন আমরা যেগুলোকে শক্তিশালী দেশ হিসেবে জানি যেমন নর্ম্যানশাসিত ইংল্যান্ড বা টুকরো টুকরো ভূখণ্ড মিলে পরে যে ফ্রান্স হয়েছে সেগুলোর তখন অস্তিত্বই নেই। 

বড় বড় গথিক টাওয়ারগুলো তখনো মাথা উঁচু করে দাঁড়ায়নি। অনেক দূরে সমৃদ্ধ কনস্টান্টিনোপল বাদ দিলে মহাদেশটিতে তখন হাতে গোনা কয়েকটি নগর।

ই একই বছর পৃথিবীর আরেক প্রান্তে দক্ষিণ ভারতের এক রাজা প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিশালাকৃতির এক মন্দির বাননোর। সময়কাল ১০০০ খ্রিস্টাব্দ। 

তাকে ডাকা হতো রাজ-রাজ, রাজাদের রাজা, বাংলায় রাজাধিরাজ বললেই বেশি মানায়। তিনি ছিলেন মধ্যযুগের তাক লাগানো সাম্রাজ্যগুলোর অন্যতম চোল সাম্রাজ্যের। তার পরিবার মন্দির, ধনসম্পদ আর বাণিজ্যের সুবাধে মধ্যযুগের বিশ্বের গতিমুখই বদলে দিয়েছিল, অথচ ভারতের বাইরে এই সাম্রাজ্য এখনও অনেকটাই অচেনা।

ইতিহাসবিদ অনিরুধ কানিসেটির কলমে তারই খানিকটা ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে বিবিসি।

রাজারাজা চোলের ওই মন্দির মাত্র ১০ বছরেই মাথা তুলে দাঁড়ায়, ২১৬ ফুট উঁচু মন্দিরটি বানাতেই লেগেছিল এক লাখ ৩০ হাজার টন গ্রানাইট। উচ্চতায় এর উপরে তখন কেবল মিশরের পিরামিডগুলো। মন্দিরের কেন্দ্রে সোনায় মোড়ানো ১২ ফুট লম্বা হিন্দু দেবতা শিবের মূর্তি, পান্না আর মুক্তো তো অসংখ্য।

বাতি দিয়ে সাজানো বিশাল হলঘরের ভেতর মুক্তো দ্বারা অলংকৃত ৬০টি ব্রোঞ্জের মূর্তি; এই মুক্তো আবার আনা হয়েছে সাম্রাজ্যের দখলে থাকা লঙ্কা দ্বীপ থেকে। কোষাগারে টনকে টন সোনা আর রুপোর মুদ্রা, সঙ্গী নেকলেস, নানাবিধ রত্ন। আরও ছিল ভারতের দক্ষিণ উপদ্বীপের বিজিত রাজাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া শিঙা ও ঢাক। এসবই তাকে পরিণত করেছিল যুগের সবচেয়ে সম্পদশালী সম্রাটে।

একাদশ শতকের প্রাক্কালে চোলরা ছিল অন্য ৮-১০টি প্রভাবশালী গোষ্ঠীর একটি, ক্ষমতার জোর বাড়াতে যারা লড়ছে কাবেরি প্লাবনভূমিতে, পলিবাহিত বিস্তৃর্ণ এক অঞ্চল, এখন যাকে আমরা তামিল নাড়ু হিসেবে চিনি।

কিন্তু চোলদের আলাদা করেছিল তাদের অন্তহীন উদ্ভাবন সক্ষমতা। মধ্যযুগ, সেই সময়েও তাদের রানিরা ছিল বেশ প্রভাবশালী, দায়িত্ব পালন করতেন সাম্রাজ্যের মুখপাত্র হিসেবেও।

তামিল গ্রামগুলোতে ঘুরে ঘুরে, পুরনো কাদামাটির আশ্রমগুলোতে ঝলমলে পাথর বসিয়ে রাজারাজার দাদি সেম্বিয়ান মহাদেবী তাদের পরিবারকে শিবের একনিষ্ঠ ভক্ত হিসেবে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেন, যা তাদের জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তোলে।

সেম্বিয়ান ছিলেন নটরাজের পূজারী। নটরাজ শিবের আরেক রূপ, যিনি নৃত্যের রাজা বা দেবতা হিসেবে পরিচিত।

আজকাল নটরাজ তেমন অপরিচিত না হলেও মধ্যযুগে এমনটা ছিল না। সেম্বিয়ান তার মন্দিরগুলো গড়ে তুলেছিলেন নটরাজকে কেন্দ্র করেই। চোলরা পরেও এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখে। ধীরে ধীরে নটরাজ হয়ে ওঠে চোল রাজবংশের প্রতীক।


২০২৩ সালে দিল্লিতে জি২০ সম্মেলন ভেন্যুতে নটরাজের মূর্তি।

রাজারাজা চোলও দাদির মতোই জনসংযোগ আর দেবতাভক্তিতে সিদ্ধ ছিলেন। অবশ্য এক জায়গায় দুজনের পার্থক্যও আছে।

রাজারাজা ছিলেন দখলবাজ রাজা। ৯৯০ সালের দিকে তিনি তার সেনাদল নিয়ে ভারতের পশ্চিম উপকূলকে ছায়া দেওয়া পশ্চিমঘাট পর্বতমালা পাড়ি দেন এবং বন্দরে শত্রুদের উপস্থিতিতেই তাদের জাহাজগুলো পুড়িয়ে দেন।

এরপর, লঙ্কা দ্বীপের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে তিনি সেখানে একটি চোল উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনিই মূল ভূখণ্ডের প্রথম ভারতীয় রাজা যিনি দ্বীপটিতে একটি স্থায়ী ঘাঁটি গড়তে পেরেছিলেন।

সবশেষে তিনি দাক্ষিণাত্যের দুর্গম মালভূমিতেও পা ফেলেন এবং একটি অংশ দখল করেন।

এতসব বিজয়ের লুণ্ঠিত ধন দিয়ে গড়ে ওঠে তার বিশালাকৃতির মন্দির, আজ যা বৃহদীশ্বর মন্দির নামে পরিচিত।

বিশাল ধনসম্পদ তো ছিলই, দক্ষিণ ভারতের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকাগুলো থেকে চোলদের এই মন্দিরে প্রতিবছর ৫,০০০ টন চালও আসতো। আজকের দিনে এই পরিমাণ চাল পরিবহনে এয়ারবাস এ৩৮০-এর মতো ১২টি বিশাল বিমানের দরকার পড়বে।

বৃহদীশ্বর হয়ে উঠল চোল রাজ্যের অন্যতম প্রভাবশালী কেন্দ্র, যা জনকল্যাণ ও সেবার একটি বৃহৎ-মন্ত্রণালয়ের মতো কাজ করতো। এর অন্যতম প্রধান কাজ ছিল রাজারাজের বিপুল সম্পদ নতুন সেচ ব্যবস্থা, সম্প্রসারিত চাষাবাদ এবং ভেড়া ও মহিষের পালের পেছনে ব্যয় করা। তখন বিশ্বের খুব কম রাষ্ট্রই এত ব্যাপক ও গভীর অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণের কথা কল্পনা করতে পেরেছিল।

চোলরা ভারত মহাসাগরে ততটাই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, যতটা মঙ্গোলরা ছিল মধ্য ইউরেশিয়ায়।

রাজারাজা চোলের উত্তরসূরি, রাজেন্দ্র চোল, তামিল বণিক গোষ্ঠীগুলো সঙ্গে মিতালি পাতিয়েছিলেন—ব্যবসায়ী আর সরকারের মধ্যে অংশীদারিত্ব, যেমনটা আমরা পরে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ক্ষেত্রেও দেখতে পাবো যারা আরও কয়েকশ বছর পরে এসে ভারতবর্ষে রাজত্ব করবে।

১০২৬ খ্রিষ্টাব্দে রাজেন্দ্র বণিকদের জাহাজে তার সেনা মোতায়েন করেন এবং মালয় উপকূলের কেদাহ নামের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহরে হামলে পড়ে তুমুল লুটপাট চালান। শহরটি তখন মূল্যবান কাঠ ও মশলার বাণিজ্যে বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তার করছিল।

বৃহদীশ্বর মন্দিরের গম্বুজ , যেখানে ফুটে উঠছে সেসময়কার শিল্পীদের মুন্সিয়ানা।

ভারতীয় জাতীয়তাবাদী অনেকে একে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় চোলদের ‘উপনিবেশ স্থাপন’ হিসেবে দেখলেও প্রত্নতত্ত্ববিদরা তেমনটা মনে করেন না। চোলদের নিজস্ব নৌবাহিনী ছিল এমন প্রমাণ মেলে না, তবে তাদের শাসনকালে তামিল বণিকদের প্রভাব বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে।

একাদশ শতকের শেষের দিকে, এই বণিকেরা উত্তর সুমাত্রার স্বাধীন বন্দরগুলো পরিচালনা করতো। এক শতাব্দী পর তাদের দেখা মিলবে এখনকার মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের ভেতরেও, সেসময় এমনকি তারা জাভাতে কর সংগ্রাহকের কাজও করেছে।

ত্রয়োদশ শতকে কুবলাই খানের বংশধরদের অধীনে মোঙ্গল-শাসিত চীনে তামিল বণিকরা কোয়ানজু বন্দরে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতেন। এমনকি তারা পূর্ব চীন সাগর উপকূলে শিবের একটি মন্দিরও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যে কারণে ১৯ শতকে, ব্রিটিশ রাজের শাসনামলে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় কাজ করতে যাওয়া ভারতীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের বড় অংশই যে তামিল তা আর কাকতালীয় হয়ে দাঁড়ায় না।

একের পর এক এলাকা জয় আর বৈশ্বিক সংযোগ চোল শাসিত দক্ষিণ ভারতকে একটি সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক পরাশক্তিতে রূপান্তরিত করেছিল, পরিণত হয়েছিল দুনিয়াজোড়া বাণিজ্য নেটওয়ার্কের নেক্সাসে।

চোল অভিজাতরা যুদ্ধলব্ধ ধনসম্পদ বিনিয়োগ করেছিল মন্দির নির্মাণে বিনিয়োগ করতো। নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত অনেক সামগ্রী সংগ্রহ করা হতো বিশ্বের বিভিন্ন অংশ থেকে। তাদের ব্রোঞ্জ তৈরির কাঁচামাল তামা ও টিন আসতো মিশর, এমনকি স্পেন থেকেও। দেবতাদের কর্পূর ও চন্দন কাঠ আসতো সুমাত্রা আর বোর্নিও থেকে।

তামিল মন্দিরগুলো বিশাল কমপ্লেক্স ও জনসমাগমের স্থানে পরিণত হয়েছিল, বাজার দিয়ে ঘেরা এই মন্দিরগুলোর ছিল বিপুল পরিমাণ ধানিজমিও।

কাবেরিতে চোলদের রাজধানী অঞ্চল, এখন যেটা কুম্বাকোনাম শহর, গড়ে উঠেছিল ডজনখানেক এরকম মন্দির এলাকার সমন্বয়ে, এর জনসংখ্যা ছিল কয়েক লাখ। সেসময় সম্ভবত ইউরোপের বেশিরভাগ শহর এমনটা কল্পনাও করতে পারতো না।

চোল এ শহরগুলোতে আশ্চর্যজনকভাবে বহুসংস্কৃতি ও বহুধর্মের মেলামেশা ছিল। চীনা বৌদ্ধরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতো তিউনিশিয়ার ইহুদিদের সঙ্গে, তন্ত্রেমন্ত্রে পারদর্শী বাঙালি ব্যবসা করতো লঙ্কার মুসলিম বণিকদের সঙ্গে।

চোলদের আরেক কীর্তি, ঐরাবতেশ্বর মন্দির।

আজ তামিলনাড়ু ভারতের সবচেয়ে নগরায়িত রাজ্য, এর অনেক শহরই চোল যুগের মন্দির ও বাজারগুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে।

নগরায়ন ও স্থাপত্যে চোলদের এই অগ্রগতির সঙ্গে সমানতালে বিকশিত হয়েছে তাদের শিল্প, সাহিত্যও।

মধ্যযুগের তামিল ধাতব শিল্পকর্ম, যা বানানো হয়েছিল চোল-যুগের মন্দিরগুলোর জন্য, সম্ভবত মানুষের হাতে বানানো সবচেয়ে নিপুণ কাজ, মানুষের মূর্তি বানানোর ক্ষেত্রে তাদের যে দক্ষতা ছিল তাতে তারা খুব সহজেই মাইকেলেঞ্জেলো বা দোনাতেল্লোর সঙ্গে পাল্লা দিতে পারতেন।

চোল রাজাদের প্রশংসা আর দেবতাদের উপাসনা করতে তামিল কবিরা আধ্যাত্মিকতা, ইতিহাস এমনকি জাদুবাস্তবতার ধারণারও বিকাশ ঘটিয়েছিলেন।

চোলদের এই সময়কে তাই বলা যেতে পারে রেনেসাঁর দক্ষিণ ভারতীয় সংস্করণ, অথচ এটি ঘটছিল ইউরোপে রেনেসাঁরও ৩০০ বছর আগে।

পশ্চিমা বড় বড় জাদুঘরে যে এখনও চোল যুগের ব্রোঞ্জ মূর্তি, বিশেষ করে নটরাজের ব্রোঞ্জ মূর্তি মেলে, তা মোটেই অবাক করা বিষয় নয়। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এগুলো আসলে সেই কালের সাক্ষী- যে কাল ছিল সমুদ্রপথে দূর-দূরান্তকে যুক্ত করার অভাবনীয় রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, বিশালাকৃতির মন্দির আর অঢেল ধনসম্পদ এবং বণিক, শাসক ও শিল্পীদের কাল, যারা আজ আমরা যে দুনিয়ায় বসবাস করি তার আকার গড়ে দিয়েছিলেন।

Campus Mirror
শেয়ার করুনঃ

এই বিভাগের আরোও খবর

  • হলুদ খেলে কি সৌন্দর্য বাড়ে
    হলুদ খেলে কি সৌন্দর্য বাড়ে
  • ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করে দিলেন ট্রাম্প
    ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করে দিলেন ট্রাম্প
  • আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের ১০টি পদক
    আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের ১০টি পদক
  • মাউশির বাকস্বাধীনতা বিরোধী আদেশটি প্রত্যাহার
    মাউশির বাকস্বাধীনতা বিরোধী আদেশটি প্রত্যাহার
  • কাকে বিয়ে করবো, কখন করবো
    কাকে বিয়ে করবো, কখন করবো
  • বাকৃবি গবেষকদলের সফলতা : চরাঞ্চলের জমিতে হবে ৩ ফসল
    বাকৃবি গবেষকদলের সফলতা : চরাঞ্চলের জমিতে হবে ৩ ফসল
  • উদ্যোক্তা ভাব, পুঁজির অভাব
    উদ্যোক্তা ভাব, পুঁজির অভাব
  • কী আছে শনির চাঁদের নিজস্ব বায়ুমণ্ডলে
    কী আছে শনির চাঁদের নিজস্ব বায়ুমণ্ডলে
  • কোন দেশকে কতটা সহায়তা করতো যুক্তরাষ্ট্র
    কোন দেশকে কতটা সহায়তা করতো যুক্তরাষ্ট্র
  • প্রেস সচিবকে নিয়ে শাওনের কটাক্ষ
    প্রেস সচিবকে নিয়ে শাওনের কটাক্ষ
  • নির্বিঘ্নে হিজাব-নেকাব পরিধানের অধিকার চায় রাবির একদল ছাত্রী
    নির্বিঘ্নে হিজাব-নেকাব পরিধানের অধিকার চায় রাবির একদল ছাত্রী
  • ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে সিরিজ আলোচনা 'দ্য নাও টক' এর যাত্রা
    ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে সিরিজ আলোচনা 'দ্য নাও টক' এর যাত্রা
  • দেশে প্রতিভার মূল্যায়ন হয়‌ না: বিজ্ঞানী আবেদ চৌধুরী
    দেশে প্রতিভার মূল্যায়ন হয়‌ না: বিজ্ঞানী আবেদ চৌধুরী
  • পিজি হাসপাতালের সাইনবোর্ড থেকে মুজিবের নাম বাদ গেল
    পিজি হাসপাতালের সাইনবোর্ড থেকে মুজিবের নাম বাদ গেল
  • ঢাবি ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় একই প্রশ্ন বারবার
    ঢাবি ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় একই প্রশ্ন বারবার
  • হামজার সঙ্গে প্রাথমিক দলে সাকিব আল হাসান
    হামজার সঙ্গে প্রাথমিক দলে সাকিব আল হাসান
  • কুবিতে গবেষণা প্রণোদনা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
    কুবিতে গবেষণা প্রণোদনা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
  • অভ্রর মেহদীর সাথে যেভাবে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন জব্বার
    অভ্রর মেহদীর সাথে যেভাবে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন জব্বার
  • শেখ হাসিনার ন্যূনতম অপরাধ বোধ নেই: আসিফ নজরুল
    শেখ হাসিনার ন্যূনতম অপরাধ বোধ নেই: আসিফ নজরুল
  • চবিতে শিক্ষকের গায়ে হাত তুললেন ছাত্রী
    চবিতে শিক্ষকের গায়ে হাত তুললেন ছাত্রী
  • রাখা হত খুপরি ঘরে, ইলেক্ট্রিক চেয়ারে চলত নির্যাতন
    রাখা হত খুপরি ঘরে, ইলেক্ট্রিক চেয়ারে চলত নির্যাতন
  • প্রতিবাদের মুখে বন্ধ হল ছাত্রফ্রন্টের সমাবেশের ২৬টি মাইক
    প্রতিবাদের মুখে বন্ধ হল ছাত্রফ্রন্টের সমাবেশের ২৬টি মাইক
  • বিশিষ্ট আওয়ামী নাগরিকদের খোঁজ নিলেন ছাত্রনেতা আখতার
    বিশিষ্ট আওয়ামী নাগরিকদের খোঁজ নিলেন ছাত্রনেতা আখতার
  • বসন্ত ভালোবাসায় ডাক পড়েছে বাহারি রঙিন ফুলের
    বসন্ত ভালোবাসায় ডাক পড়েছে বাহারি রঙিন ফুলের
  • ভ্যালেন্টাইনস ডে উদযাপন কীভাবে শুরু হয়েছিল
    ভ্যালেন্টাইনস ডে উদযাপন কীভাবে শুরু হয়েছিল
  • ‘কড়া একশনে’ গিয়ে প্রশংসায় ভাসছেন কনস্টেবল রিয়াদ
    ‘কড়া একশনে’ গিয়ে প্রশংসায় ভাসছেন কনস্টেবল রিয়াদ
  • জাবিতে সুযোগ পেলেন টাঙ্গাইলের জমজ দুই বোন
    জাবিতে সুযোগ পেলেন টাঙ্গাইলের জমজ দুই বোন
  • ন্যাপকিনকাণ্ডে বইমেলায় হুলুস্থুল
    ন্যাপকিনকাণ্ডে বইমেলায় হুলুস্থুল
  • শিল্পকলা একাডেমির ভাড়া কমে অর্ধেকে
    শিল্পকলা একাডেমির ভাড়া কমে অর্ধেকে
  • হামলায় পণ্ডু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
    হামলায় পণ্ডু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
  • জলবায়ু উদ্বাস্তুদের শেষ পরিণতি হচ্ছে আধুনিক দাসত্ব
    জলবায়ু উদ্বাস্তুদের শেষ পরিণতি হচ্ছে আধুনিক দাসত্ব
  • গাছের সামাজিক পদমর্যাদা ঠিক করছে সরকার, চাওয়া হচ্ছে আবেদন
    গাছের সামাজিক পদমর্যাদা ঠিক করছে সরকার, চাওয়া হচ্ছে আবেদন
  • নাচের পুতুল ইউএনও
    নাচের পুতুল ইউএনও
  • দ্রুত গতিতে গলছে হিমবাহ
    দ্রুত গতিতে গলছে হিমবাহ
  • কচ্ছপের নাচে দিকনির্ণয়ের রহস্য
    কচ্ছপের নাচে দিকনির্ণয়ের রহস্য
  • বাংলাদেশে অনুদান নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ট্রাম্প
    বাংলাদেশে অনুদান নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ট্রাম্প
  • উপদেষ্টা নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে গুঞ্জন চলছে
    উপদেষ্টা নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে গুঞ্জন চলছে
  • ইবিতে পিআরএম মেথড নিয়ে পর্যালোচনা সভা
    ইবিতে পিআরএম মেথড নিয়ে পর্যালোচনা সভা
  • বিয়ে না করলে চাকরি থেকে ছাঁটাই
    বিয়ে না করলে চাকরি থেকে ছাঁটাই
  • এক সারিতে সৌরজগতের ৭ গ্রহ
    এক সারিতে সৌরজগতের ৭ গ্রহ
  • উপদেষ্টা থাকাকালে কতটাকা কামালেন নাহিদ
    উপদেষ্টা থাকাকালে কতটাকা কামালেন নাহিদ
  • ভালো খাবার শেষে গান গায় তিমি
    ভালো খাবার শেষে গান গায় তিমি
  • স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন শহীদ আবরার ফাহাদ
    স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন শহীদ আবরার ফাহাদ
  • নিরাপত্তা নিশ্চিতে চীনের সড়কে টহল দিচ্ছে রোবট
    নিরাপত্তা নিশ্চিতে চীনের সড়কে টহল দিচ্ছে রোবট
  • যুক্তরাষ্ট্রের ২২ শতাংশ প্রজাপতি বিলুপ্ত
    যুক্তরাষ্ট্রের ২২ শতাংশ প্রজাপতি বিলুপ্ত
  • প্রাক্তন কেন বারবার স্বপ্নে আসে, কীসের ইঙ্গিত
    প্রাক্তন কেন বারবার স্বপ্নে আসে, কীসের ইঙ্গিত
  • চলেই গেলেন মাগুরার শিশুটি
    চলেই গেলেন মাগুরার শিশুটি
  • নরসিংদীতে ঘুসের টাকা ফেরত দিলেন পরিদর্শিকা লিছা
    নরসিংদীতে ঘুসের টাকা ফেরত দিলেন পরিদর্শিকা লিছা
  • রাতের আকাশে রক্তিম চাঁদের শোভা
    রাতের আকাশে রক্তিম চাঁদের শোভা
  • দাঁত দিয়ে টেনে নিলেন ট্রেন
    দাঁত দিয়ে টেনে নিলেন ট্রেন
  • ইউনূস সরকারের ‘অন্যতম বেস্ট চয়েস’ শেখ বশির: হাসনাত আব্দুল্লাহ
    ইউনূস সরকারের ‘অন্যতম বেস্ট চয়েস’ শেখ বশির: হাসনাত আব্দুল্লাহ
  • ভারতীয় নন, তবে ‘গোঁড়া হিন্দুত্ববাদী’: কে এই তুলসী গ্যাবার্ড
    ভারতীয় নন, তবে ‘গোঁড়া হিন্দুত্ববাদী’: কে এই তুলসী গ্যাবার্ড
  • টাইম ম্যাগাজিনে আশুলিয়ার জেবুন নেসা মসজিদ
    টাইম ম্যাগাজিনে আশুলিয়ার জেবুন নেসা মসজিদ
  • কুবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে গবেষণা চুরির অভিযোগ নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
    কুবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে গবেষণা চুরির অভিযোগ নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
  • ছাত্র ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক আটক
    ছাত্র ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক আটক
  • সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ড
    সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ড
  • ‘ভক্তদের’ তোপের মুখে নাহিদ, মারামারি-হট্টগোল
    ‘ভক্তদের’ তোপের মুখে নাহিদ, মারামারি-হট্টগোল
  • হ্যাটট্রিকের পর গ্যালারিতে গিয়ে অটোগ্রাফ, কার্ড নিয়ে হাজির রেফারি
    হ্যাটট্রিকের পর গ্যালারিতে গিয়ে অটোগ্রাফ, কার্ড নিয়ে হাজির রেফারি
  • কিছু এলাকায় কালবৈশাখী ঝড়ের আভাস
    কিছু এলাকায় কালবৈশাখী ঝড়ের আভাস
  • এআই দিয়ে পত্রিকা বের করল ইতালিয় দৈনিক
    এআই দিয়ে পত্রিকা বের করল ইতালিয় দৈনিক
  • ২০২৪ সাল : সর্বোচ্চ অভিবাসী মৃত্যুর রেকর্ড
    ২০২৪ সাল : সর্বোচ্চ অভিবাসী মৃত্যুর রেকর্ড
  • যথেষ্ট হয়েছে, এবার থামেন: ইশরাক হোসেন
    যথেষ্ট হয়েছে, এবার থামেন: ইশরাক হোসেন
  • ঢাবিতে বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপন যেভাবে
    ঢাবিতে বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপন যেভাবে
  • গ্রন্থাগারে ৯৮ বছর পর বই ফেরত
    গ্রন্থাগারে ৯৮ বছর পর বই ফেরত
  • অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি
    অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি
  • বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ নাম বদলে হল শহীদ আবরার ফাহাদ অ্যাভিনিউ
    বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ নাম বদলে হল শহীদ আবরার ফাহাদ অ্যাভিনিউ
  • এ প্রথম নতুন যে নিয়ম দেখা গেল আইপিএলে
    এ প্রথম নতুন যে নিয়ম দেখা গেল আইপিএলে
  • পুলিশের সামনেই কাবাডি খেলোয়াড় স্বামীকে ঘুষি বক্সার স্ত্রীর
    পুলিশের সামনেই কাবাডি খেলোয়াড় স্বামীকে ঘুষি বক্সার স্ত্রীর
  • ‘হাফ-বয়েলড এগ’, ‘জোল’: আরও যেসব নতুন শব্দ পেল অক্সফোর্ড ডিকশনারি
    ‘হাফ-বয়েলড এগ’, ‘জোল’: আরও যেসব নতুন শব্দ পেল অক্সফোর্ড ডিকশনারি
  • ঈদের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে শোভাযাত্রা
    ঈদের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে শোভাযাত্রা
  • মারাদোনার মৃত্যু নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য ফরেনসিক বিশেষজ্ঞের
    মারাদোনার মৃত্যু নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য ফরেনসিক বিশেষজ্ঞের
  • পিকিং ইউনিভার্সিটির সম্মানসূচক ডিগ্রি পেলেন ইউনূস
    পিকিং ইউনিভার্সিটির সম্মানসূচক ডিগ্রি পেলেন ইউনূস
  • জুলাই কন্যারা পাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের নারী সাহসিকা অ্যাওয়ার্ড
    জুলাই কন্যারা পাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের নারী সাহসিকা অ্যাওয়ার্ড
  • রেফারিকে মারতে গেলেন কোচ, ফিরলেন লাথি খেয়ে
    রেফারিকে মারতে গেলেন কোচ, ফিরলেন লাথি খেয়ে
  • মার্কিন সিনেটে টানা ২৫ ঘন্টা বক্তৃতার রেকর্ড
    মার্কিন সিনেটে টানা ২৫ ঘন্টা বক্তৃতার রেকর্ড
  • খরচ বাঁচাতে অফিসের শৌচাগারে বসবাস
    খরচ বাঁচাতে অফিসের শৌচাগারে বসবাস
  • পেঙ্গুইনদের উপরও ১০ শতাংশ শুল্ক বসিয়ে দিলেন ট্রাম্প
    পেঙ্গুইনদের উপরও ১০ শতাংশ শুল্ক বসিয়ে দিলেন ট্রাম্প
  • বিশ্বের দীর্ঘতম জিহ্বার অধিকারী চ্যানেল ট্যাপার
    বিশ্বের দীর্ঘতম জিহ্বার অধিকারী চ্যানেল ট্যাপার
  • বাইকে ৬৪ জেলা ভ্রমণে নেমেছেন কুবির রাফি
    বাইকে ৬৪ জেলা ভ্রমণে নেমেছেন কুবির রাফি
  • মাইন খুঁজে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ল ইঁদুর
    মাইন খুঁজে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ল ইঁদুর
  • প্রতিস্থাপিত জরায়ু থেকে শিশুর জন্ম
    প্রতিস্থাপিত জরায়ু থেকে শিশুর জন্ম
  • ছাত্রীদের কক্ষে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে মনিটর করতেন শিক্ষক
    ছাত্রীদের কক্ষে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে মনিটর করতেন শিক্ষক
  • ‘হা’ করে বিশ্ব রেকর্ড
    ‘হা’ করে বিশ্ব রেকর্ড
  • ‌'ফ্লিপ বুক' এঁকে কিশোরের বিশ্ব রেকর্ড
    ‌'ফ্লিপ বুক' এঁকে কিশোরের বিশ্ব রেকর্ড
  • বাবা-মা হলেন শতবর্ষী কাছিম যুগল
    বাবা-মা হলেন শতবর্ষী কাছিম যুগল
  • কারাবন্দিদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর কক্ষ চালু
    কারাবন্দিদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর কক্ষ চালু
  • নতুন পোপ নির্বাচন যেভাবে
    নতুন পোপ নির্বাচন যেভাবে
  • শেখ হাসিনার ডক্টরেট ডিগ্রি কেড়ে নিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলীয় ভার্সিটি
    শেখ হাসিনার ডক্টরেট ডিগ্রি কেড়ে নিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলীয় ভার্সিটি
  • সমালোচনার মুখে ঠিকাদারি লাইসেন্স ছাড়লেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবা
    সমালোচনার মুখে ঠিকাদারি লাইসেন্স ছাড়লেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবা
  • রেস্তোরাঁয় খাবার পরিবেশন করছে রোবট
    রেস্তোরাঁয় খাবার পরিবেশন করছে রোবট
  • হিটলারের মৃত্যু নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন ড. ক্লাউস পুশেল
    হিটলারের মৃত্যু নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন ড. ক্লাউস পুশেল
  • ১৪ ঘণ্টায় কুক প্রণালি পাড়ি দিল মার্কিন কিশোরী
    ১৪ ঘণ্টায় কুক প্রণালি পাড়ি দিল মার্কিন কিশোরী
  • উড়ন্ত আইসিইউ: কাতার আমিরের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে আছে যত সুবিধা
    উড়ন্ত আইসিইউ: কাতার আমিরের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে আছে যত সুবিধা
  • ২৭ সেকেন্ডে বার্গার বানাচ্ছে রোবট
    ২৭ সেকেন্ডে বার্গার বানাচ্ছে রোবট
  • লাফ দিয়ে অস্কারের গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
    লাফ দিয়ে অস্কারের গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
  • আগ্রাসী ইউক্যালিপটাস, আকাশমনি নিষিদ্ধ
    আগ্রাসী ইউক্যালিপটাস, আকাশমনি নিষিদ্ধ
  • চুলে ঝুলে বিশ্ব রেকর্ড
    চুলে ঝুলে বিশ্ব রেকর্ড
  • ‘ফু জাই’ নামে কুকুরের চার লাখ অনুসারী
    ‘ফু জাই’ নামে কুকুরের চার লাখ অনুসারী
  • ৩৫ দিন দৌড়ে অস্ট্রেলিয়া পাড়ি
    ৩৫ দিন দৌড়ে অস্ট্রেলিয়া পাড়ি
  • ১০ হাজার ৫শ বছর আগের নারী
    ১০ হাজার ৫শ বছর আগের নারী
  • জাপানে কমিক বইয়ে ভবিষ্যদ্বাণী, পর্যটকরা আতঙ্কিত
    জাপানে কমিক বইয়ে ভবিষ্যদ্বাণী, পর্যটকরা আতঙ্কিত
  • ফেইসবুকে দেখা, গুগল ট্রান্সলেটরে প্রেমালাপ, অতঃপর…
    ফেইসবুকে দেখা, গুগল ট্রান্সলেটরে প্রেমালাপ, অতঃপর…
  • নতুন বাংলাদেশে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
    নতুন বাংলাদেশে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
  • শতবর্ষের মাইলফলক পেরোলেন মাহাথির
    শতবর্ষের মাইলফলক পেরোলেন মাহাথির
  • পৃথিবীতে বসেই মঙ্গল ছুঁয়ে দেখার সুযোগ!
    পৃথিবীতে বসেই মঙ্গল ছুঁয়ে দেখার সুযোগ!
  • যুক্তরাষ্ট্রের জাহাজে পাওয়া গেল রহস্যময় জীবন্ত কালো বস্তু
    যুক্তরাষ্ট্রের জাহাজে পাওয়া গেল রহস্যময় জীবন্ত কালো বস্তু
  • ৯৮৫ ফুট নিচে লুকানো এক প্রাচীন জগতের উন্মোচন
    ৯৮৫ ফুট নিচে লুকানো এক প্রাচীন জগতের উন্মোচন
  • গসিপ : ‘পাপ’ না প্রয়োজন
    গসিপ : ‘পাপ’ না প্রয়োজন
  • কুকুরের বিশ্বরেকর্ড! এক মিনিটে ১১টি বোতলের ঢাকনা খুলে তাক লাগাল ‘জেরি’
    কুকুরের বিশ্বরেকর্ড! এক মিনিটে ১১টি বোতলের ঢাকনা খুলে তাক লাগাল ‘জেরি’
  • কে এই তরুণ ডিপ্লোম্যাট ড. নাজমুল
    কে এই তরুণ ডিপ্লোম্যাট ড. নাজমুল
  • নীল তিমির নীরবতা : সমুদ্রজীবনের পরিবর্তনের সতর্ক সংকেত
    নীল তিমির নীরবতা : সমুদ্রজীবনের পরিবর্তনের সতর্ক সংকেত
  • প্রেম : প্রেরণার উৎস, আবার হতাশার কারণ
    প্রেম : প্রেরণার উৎস, আবার হতাশার কারণ
  • এই শীতে সাজেকের মেঘের ভেলায়
    এই শীতে সাজেকের মেঘের ভেলায়
  • যুক্তরাষ্ট্রের ধরপাকড় এড়াতে নন ডুকুমেন্টেড বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি পরামর্শ
    যুক্তরাষ্ট্রের ধরপাকড় এড়াতে নন ডুকুমেন্টেড বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি পরামর্শ
  • লিবিয়া উপকূলে ২০ বাংলাদেশির সলিল সমাধির শঙ্কা
    লিবিয়া উপকূলে ২০ বাংলাদেশির সলিল সমাধির শঙ্কা
  • ১১ মাস পর খুলল দেবতাখুম পর্যটন কেন্দ্র
    ১১ মাস পর খুলল দেবতাখুম পর্যটন কেন্দ্র
  • জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেস ঢাকায়
    জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেস ঢাকায়
  • লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিবের ইফতার
    লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিবের ইফতার
  • বিশ্বের সেরা বিমানবন্দর সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি
    বিশ্বের সেরা বিমানবন্দর সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি
  • একসঙ্গে মহাকাশে ঘুরে এলেন ৬ নারী
    একসঙ্গে মহাকাশে ঘুরে এলেন ৬ নারী
  • যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্ট কলিন্সে বাংলা বর্ষবরণ
    যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্ট কলিন্সে বাংলা বর্ষবরণ
  • বাংলাদেশিদের জন্য মেডিকেল ভিসা সহজ করলো চীন
    বাংলাদেশিদের জন্য মেডিকেল ভিসা সহজ করলো চীন
  • মালয়েশিয়ায় এনসিপির রাজনৈতিক কর্মশালা
    মালয়েশিয়ায় এনসিপির রাজনৈতিক কর্মশালা
  • বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করল মালয়েশিয়া
    বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করল মালয়েশিয়া
  • ফটোঅলিম্পিক অ্যাম্বাসেডর পিনু রহমানকে রুশ দূতাবাসে সংবর্ধনা
    ফটোঅলিম্পিক অ্যাম্বাসেডর পিনু রহমানকে রুশ দূতাবাসে সংবর্ধনা
Logo